শীতের সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম কমেনি

শীতের সবজি সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম। ৪৫ থেকে ৫০ টাকার নিচে কোনো সবজিই পাওয়া যাচ্ছে না বাজারে। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। সংসার চালাতে হিমসিম খাচ্ছেন তারা।

ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জ বাজারে সবজি বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রচুর পরিমাণ শীতের সবজি বাজারে আসছে। তবে দাম এখনো কমেনি। আর কয়েক সপ্তাহ পর কম পারে।

প্রতি কেজি সিম ১২০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, শসা ৩৫ টাকা, টমেটো ১০০ টাকা, পেঁপে ২০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, ঝিঙে ৫০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, নতুন আলু ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া, প্রতি পিস ফুলকপি ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৫০ টাকা পিস, লেবু ১৫ টাকা হালি, কাঁচকলা ২৫ টাকা হালি, ছোট লাউ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা, নতুন আলু ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

দেশি আলু বিক্রি করছি ২৫ টাকায়। দেশি পেঁয়াজ ৫৫ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ টাকা, দেশি রসুন ৭০ টাকা, ভারতীয় রসুন ১২০ টাকা, আদা ১০০ থেকে ১১০ টাকা, বড় আলু ২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

মাংসের দাম বাড়ায় বিক্রি কমে গেছে। খাসির মাংস ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকা, গরুর মাংস ৫৬০ থেকে ৫৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি ১৪০ টাকা, পাকিস্তানি ১৮০ টাকা, লেয়ার ২০০ টাকা, সাদা কক ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি দরে হচ্ছে।

এদিকে, হাঁসের ডিমের হালি ৫০ টাকা, দেশি মুরগি ৬০ টাকা, ফার্মের মুরগির ডিম ৩৫ টাকা হালি দরে বিক্রি হচ্ছে।

পাঙাশ মাছ ১২০ টাকা, রুই ২৪০ টাকা, বড় সিলভার ২২০ টাকা, গ্রাস কার্প ১৬০ টাকা, শিং ৩৫০ টাকা, কাচকি ৩০০ টাকা, কই ১৮০ টাকা, রাজপুঁটি ২৫০ টাকা, চিংড়ি ৭০০ টাকা, ছোট মৃগেল ২০০ টাকা, কারপু ১৮০ টাকা, বাউশ মাছ ২২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

খোলা সয়াবিন গত সপ্তাহে ১৬০ টাকা, কোয়ালিটি ১৫৫ টাকা, পামওয়েল ১৫০ টাকা কেজি, চিনি ৮০ টাকা, খোলা আটা ৩৫ টাকা, প্যাকেট আটা ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
দেশি মসুর ডাল ১২০ টাকা, ইন্ডিয়ান মসুর ডাল ৯০ টাকা, বুটের ডাল ৯০ টাকা, অ্যাংকর ৪৫ টাকা, খেসারি ৭০ টাকা, মুগডাল ১৪০ টাকা, মাসকলাই ১০০ টাকা, ভাঙা মাসকলাই ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি করছি।