ঘুড়ে দাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের তেলের দাম

অনলাইন ডেস্ক: করোনা মহামারীর প্রকোপে যুক্তরাষ্ট্রে তেলের দামের ভয়াবহ দরপতনের পর মে মাসে ঘুরে দাড়াতে  শুরু করেছে।এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে প্রায় ৯০ শতাংশ বেড়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ক্রুড অয়েলের দাম। মাসভিত্তিক বৃদ্ধির হিসেবে যা রেকর্ড।

মার্কিন গণমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়,গত জানুযারীতে প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ছিল ৬৫ দশমিক ৬৫ ডলার।হিসেব বলছে গত জানুয়ারির তুলনায় তেলের দাম এখনো ৪৬ শতাংশ কম।

বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে হয় “ গত জানুযারী মাসে অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের গড় দাম টনপ্রতি ৮৭৬ ডলার ছিল,সেখানে মার্চ মাসে টনপ্রতি অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম দাঁড়ায় ৭৪৮ ডলার।আন্যদিকে গত জানুয়ারিতে পাম তেকের দাম ছিল টন প্রতি ৮১০ ডলার , যা এপ্রিলে ১৭৫ ডলার কমে ৬৩৫ ডলারে নেমেছে। 

গত মার্চে জ্বালানী তেলের দাম ১৮ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে আসে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় আলোচনায় বসতে হয় তেল উৎপাদনকারী শীর্ষ দেশগুলোকে। গত ১৩ এপ্রিল ওপেক প্লাস ও তেল উৎপাদক মিত্রদেশগুলো উৎপাদন কমানোর ঐতিহাসিক সমঝোতায় পৌঁছায়।

তবে এক মাসে তেলের দাম ঘুরে দাঁড়ালেও এখনই ভবিষ্যত নিয়ে পুরোপুরি আশাবাদী নন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা মনে করছেন দাম আবারও কমতে পারে।

Related posts:

গ্যাসের দাম ৩ টাকা ১১ পয়সা বাড়ানোর সুপারিশ
গ্যাস লিকেজ সংক্রান্ত অগ্নিকাণ্ড কমাবে গ্যাস ডিটেকটর যন্ত্র
১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট  
ভোলায় নতুন গ্যাস কূপে ২০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের মজুত
২৪ ঘণ্টা শিল্প কারখানায় গ্যাস সরবরাহ শুরু
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি,দুধের দাম বাড়াল মিল্কভিটা
‘ভুল এমআরপির কারণেই নির্ধারিত দামে মেলে না গ্যাস সিলিন্ডার’
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা স্মার্ট হতে হবে: প্রতিমন্ত্রী
টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থার জন্য প্রযুক্তিভিত্তিক বিনিয়োগ প্রয়োজন: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
করোনার প্রভাবে সারাবিশ্বে কমেছে পণ্যের দাম