গত সোমবার ( ১২ এপ্রিল) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। বেসরকারি খাতের ১২ কেজির সিলিন্ডার ৯৭৫ টাকা ও ৪৫ কেজির সিলিন্ডার ৩ হাজার ৬৫৯ টাকা। কিন্তু বাজারগুলোতে বিইআরসির দেয়া এই নির্দেশনা কেউ মানছে না বলে অভিযোগ রয়েছে।
এলপি গ্যাস ক্রয় করতে আসা কয়েকজন ক্রেতা বলেন, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে জানতে পারি এলপি গ্যাসের দাম নাকি ৯৭৫ টাকা নির্ধারণ করেছেন কিন্তু বাজারে এসে দেখি আগের দামেই বিক্রয় হচ্ছে এলপি গ্যাস। সরকারের এই নির্দেশ অমান্য করে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও ডিলার সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন কোম্পানীর প্রকারভেদে গ্যাস সিলিন্ডার প্রতি ১০৫০ থেকে ১১০০ টাকা পর্যন্ত মূল্য নিচ্ছে।
খুচরা দোকানিরা বলছেন, তাঁরা আগেই বেশি দামে কিনেছেন। এখন কোম্পানিগুলো দাম না কমালে নির্ধারিত দামে তাঁদের পক্ষে বিক্রি করা সম্ভব নয়। আর এলপিজি সরবরাহকারী কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিইআরসি যৌক্তিক দাম নির্ধারণ করতে পারেনি। তাই দোকানিরা মানছেন না।
প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে দেখা যায় , ধানমন্ডি ও ঢাকার বাইরের কয়েকটি জেলায় এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রির খুচরা দোকানে খোঁজ নেওয়া হয়। দোকানিরা জানান, বসুন্ধরা, ওমেরা ও টোটাল গ্যাসের ১২ কেজি সিলিন্ডার তাঁরা কিনেছেন ৯৭৫ থেকে ১ হাজার টাকায়। কোনোভাবেই তাদের পক্ষে নির্ধারিত দামে বিক্রি করা সম্ভব নয়।
এ বিষয়ে বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আব্দুল জলিল সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘোষিত দামে বিক্রি হচ্ছে কি না যাচাই করে দেখা হবে।’ ব্যবসায়ীদের আপত্তির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সবার উপস্থিতিতে আলোচনা করেই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। তারপরও কোনো আপত্তি লিখিতভাবে জানালে কমিটি যাচাই–বাছাই করে কমিশনে উপস্থাপন করবে।’
বিইআরসির আদেশ লঙ্ঘন করেছে এলপিজি ব্যবসায়ী
ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা ৪.২০ লক্ষ টাকা
শ্রমিকদের চাকরি নিয়ে অভয় দিয়েছে বিজিএমইএ
বাংলাদেশ রেলওয়েতে বিনিয়োগে আগ্রহ তুরস্কের
এসএসসির সিলেবাস আর সংক্ষিপ্ত করার সুযোগ নেই: শিক্ষামন্ত্রী
তথ্য বিহীন বিদেশি খাদ্যদ্রব্য বিক্রি করায় ধানমন্ডির আলমাস সুপার শপকে জরিমানা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি উদ্ধারে যাচাই করছে ডিআইএ
অপরিছন্ন বাণিজ্য মেলা
২৮ ফসলের চাহিদা নিরূপণ করে উৎপাদন পরিকল্পনা
হাতে যা ধরছে সবই মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ, ভোক্তা অধিদপ্তরের জরিমানা
মেয়াদোত্তীর্ণ বিদেশী ন্যুডলসঃ অভিযোগকারী ভোক্তা পেলেন ১০ হাজার টাকা