ভ্রাম্যমাণ ব্যবস্থায় বিক্রি হচ্ছে মাছ,মাংস,দুধ, ডিম ও দুগ্ধজাত পণ্যে

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ন্যায্যমূল্যে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও দুগ্ধজাত পণ্যের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কার্যক্রম চলছে।

৫ এপ্রিল থেকে আজ পর্যন্ত সারাদেশে ১৩৩ কোটি ২১ লক্ষ ৯৭ হাজার ৭৬৫ টাকা মূল্যের মাছ, গরুর মাংস, দুধ, ডিম, মুরগি ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত পণ্য ভ্রাম্যমাণ ব্যবস্থায় বিক্রয় হয়েছে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ করোনা পরিস্থিতিতে সারাদেশে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উৎপাদন, পরিবহণ, সরবরাহ ও বিপণন কার্যক্রম নিয়মিত তদারকী করছেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব ধন্যবাদ জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উৎপাদন, পরিবহণ, সরবরাহ ও বিপণন সচল রাখার কাজে সম্পৃক্ত মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সারাদেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে কর্মরত মৎস্য অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা-খামারি ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, করোনার এই ভয়াবহ ক্রান্তিকালেও মন্ত্রণালয় এবং সারাদেশে মৎস্য অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জনস্বার্থে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছেন। একইসাথে এ খাতের সাথে সংশ্লিষ্ট ডেইরি অ্যাসোসিয়েশন, পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন, মৎস্যজীবী অ্যাসোসিয়েশনসহ প্রান্তিক খামারিরা ঝুঁকি নিয়েও এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখছেন। পাশাপাশি সারাদেশে গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা করোনা ঝুঁকির মধ্যেও মন্ত্রণালয়ের এ সময়োপযোগী উদ্যোগ জনসম্মুখে তুলে ধরছেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে ও পবিত্র রমজান মাসে জনসাধারণের প্রাণিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে দেশের ৮টি বিভাগের ৬৪ জেলায় মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও দুগ্ধজাত পণ্যের ভ্রাম্যমান বিক্রয় অব্যাহত রয়েছে।