১ কোটির বেশি মানুষের নিবন্ধন

এক কোটি ১৮ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭ জন করোনা টিকা গ্রহণের জন্য নিবন্ধন করেছেন। নিবন্ধনকারির সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত করোনার টিকা সংক্রান্ত নিবন্ধনের বিষয়টি জানান।

তিনি বলেন,ফাইজারের প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন মোট ৫০ হাজার ২১৭ জন হয়েছে।দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন ১৩৮ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ৮৪ জন ও নারী ৩৪ জন।

সিনোফার্মের প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৯৬৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ৭৩ হাজার ১৮০ জন ও নারী ৪৯ হাজার ৭৮৪ জন।

সিনোফার্মের দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন এক হাজার ২২৮ জন। মডার্নার প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৮৬ জন।
তাদের মধ্যে পুরুষ ২২ হাজার ৭৩২ জন ও নারী ১৩ হাজার ৮৫৪ জন।
এ পর্যন্ত মডার্নার প্রথম ডোজের টিকা নিলেন ৩ লাখ ৬ হাজার ১২৩ জনে।

আরো সংবাদ পড়ুনঃ পরিবর্তন আসছে জন্ম নিবন্ধন, বিধিনিষেধ অমান্য করায় জরিমানা

ভোক্তাকণ্ঠ

ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন ভোক্তা বা ভোক্তা হইতে পারেন, এই অধ্যাদেশের অধীন ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে মহাপরিচালক বা এতদুদ্দেশ্যে মহাপরিচালকের নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অবহিত করিয়া লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন।  (২) কর্তৃপক্ষ, উপ-ধারা (১) এর অধীন লিখিত অভিযোগ প্রাপ্তির পর, অনতিবিলম্বে অভিযোগটি অনুসন্ধান বা তদন্ত করিবেন।  (৩) তদন্ত অভিযোগটি সঠিক প্রমাণিত হইলে মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দোষী ব্যক্তিকে প্রশাসনিক ব্যবস্থায় জরিমানা আরোপ করিতে পারিবেন। ৪) উপ-ধারা (৩) এর অধীন আরোপিত জরিমানার অর্থ আদায় হইয়া থাকিলে উক্ত আদায়কৃত অর্থের
২৫ শতাংশ তাৎক্ষণিকভাবে উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অভিযোগকারীকে প্রদান
করিতে হইবে : তবে শর্ত থাকে যে, অভিযোগকারী অধিদপ্তরের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী হইয়া থাকিলে,
তিনি এই উপ-ধারায় উল্লিখিত আদায়কৃত অর্থের ২৫ শতাংশ প্রাপ্য হইবেন না।

(৫) এই ধারার অধীন আদালতে বা বিশেষ ট্রাইব্যুনালে নিয়মিত ফৌজদারী মামলা দায়ের করা হইলে
এবং নিয়মিত মামলায় অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করিয়া জরিমানা করা হইলে এবং উক্ত জরিমানার
অর্থ আদায় করা হইলে, উহার ২৫ শতাংশ অর্থ উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অভিযোগকারীকে প্রদান করিতে হইবে
তবে শর্ত থাকে যে, অভিযোগকারী অধিদপ্তরের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী হইয়া থাকিলে,
তিনি এই উপ-ধারায় উল্লিখিত আদায়কৃত অর্থের ২৫ শতাংশ প্রাপ্য হইবেন না।
(৬) যে কোন ব্যক্তি এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, কোন পণ্যের নকল বা ভেজালের বিষয়টি ব্যক্তিগত উদ্যোগে
কোন সরকারী বা বেসরকারী সংস্থা বা গবেষণাগারে পরীক্ষা করাইয়া ফলাফলসহ অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন।