করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত রেস্টুরেন্ট ব্যবসাকে জাগিয়ে তুলতে কমানো হয়েছে ভ্যাট হার। এতে গ্রাহকের খাবারের খরচ কিছুটা হলেও কমবে।
লকডাউন বা করোনার সংক্রমণের জন্য রেস্টুরেন্টগুলো চলছে সীমিত পরিসরে। রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়া নিষেধ, তবে খাবার কিনে নিয়ে যাওয়া যায়।
রেস্টুরেন্টে প্রতি ১০০ টাকার খাবারে ১৫ টাকা ভ্যাট কেটে রাখা হয়। নতুন অর্থবছর অর্থাৎ ১ জুলাই থেকে ভ্যাট কাটা হবে ১০ টাকা। আর নন–এসি রেস্টুরেন্ট বা ফাস্ট ফুডের দোকানে ভ্যাট দিতে হবে সাড়ে ৭ শতাংশের পরিবর্তে ৫ শতাংশ।
২০২১ সালের অর্থবিল পাসের সময় এই সংশোধনী আনা হয়েছে।
এনবিআরের কর্মকর্তারা বলেছেন, এক বছর ধরে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা এমনিতে খারাপ গেছে। তাদের একটু স্বস্তি দিতে ভ্যাট কমানো হয়েছে।
ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত সংবাদ দেখুন
Related posts:
নষ্ট ও পচাঁ চাল সরবরাহ করা হচ্ছে ভিজিডি থেকে
ফলোআপ : রাজধানীতে গ্যাস সঙ্কট, থাকবে কালও অর্ধেক দিন
বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্য রপ্তানি বন্ধ করছে রাশিয়া
সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে আদা ও মুরগির দাম
ঠাকুরগাঁওয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ ঘোষণা
কৃষিখাতকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পরিকল্পনা সাজানোর কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী
বাজারে আর খোলা আটা বিক্রি হবে না
তরমুজ-ডাবের বাজার চড়া, দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে
আমের বাজারে হতাশা
ডিমের বাজারে আবারও অস্বস্তি