বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তি

ওমর ফারুক, বান্দরবান: বাংলাদেশ হাই টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে বান্দরবান জেলার বান্দরবান বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।

শনিবার (৫ মার্চ) সকালে সদর উপজেলার সুয়ালকস্থ বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি এর সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষ, বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ.এফ ইমাম আলী, বান্দরবান ৬৯ পদাতিক রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: জিয়াউল হক, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, বাংলাদেশ ডিজেল প্ল্যান্ট লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো: রফিকুল ইসলাম, এসপিপি, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি, পুলিশ সুপার জেরিন আখতার (বিপিএম), বান্দরবান পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবীসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা ও বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আধুনিক বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা জননেত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণে অভূতপূর্ব অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা, আর্কিটেক্ট অব ডিজিটাল বাংলাদেশ, সজীব ওয়াজেদ এর সার্বিক নির্দেশনায় ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কাজ দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে চলছে। তাই ধারাবাহিকতায় আজ বান্দরবান বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের ব্রেইন চাইল্ড এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের আইটিতে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে। ফলে আইটি/আইটিইএস খাতে বাংলাদেশের যুব সমাজের আত্ম-কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হবে।’