চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজীদ থানা সংলগ্ন দকানগুলতে চালানো হয় অভিযান। অভিযানে ভেসে উঠে ভোক্তাদের সাথে প্রতারণা করা কতগুলো অসাধু ব্যবসায়ীদের চেহারা।
২০০৯ ভোক্তা আইন কর্তৃক অনুযায়ী মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করে পণ্য বিক্রি করা এবং নির্ধারিত মূল্য নিয়ে ওজনে কম দেয়া আইননত অপরাধ। যা ৩৮ ও ৪৭ নং ধারা অনুযায়ী অর্থদন্ড ও কারাদন্ড পাওয়ার যোগ্য।
এই রকম নজির দেখা গেলো,চট্টগ্রাম-ভোক্তা অধিদপ্তর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ হাসানুজ্জামান।তিনি ঐখানের নুরুল আলমের মাংসের দোকান ও বায়েজিদ পোলট্রি ফার্মকে ৪৭ ও ৩৮ ধারানুযায়ি যথাক্রমে ৫০০০ ও ২০০০ করে মোট ৭০০০ টাকা অর্থদন্ড প্রদান করেন।
Related posts:
ভোজ্যতেল-চিনি-ছোলার শুল্ক প্রত্যাহার, জানালেন অর্থমন্ত্রী
শ্রমিকদের বেতন-বোনাস ২০ রোজার মধ্যে পরিশোধ করুন: বাসদ
অন্য ওষুধ লিখে তা বিক্রির অভিযোগ: জরিমানা করল ভোক্তা অধিদপ্তর
বায়োজিন কসমেটিক্যালসের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ট্রেনেও বসানো হচ্ছে ব্ল্যাক বক্স !!
মাংসের বাজারে 'লুকোচুরি' খেলা
বাজার তদারকিঃ ৪৩ প্রতিষ্ঠানকে ১.৩৬ লক্ষ টাকা জরিমানা
গণপরিবহণের নৈরাজ্যে সড়কে মশা-মাছির মত মানুষ মরছে
ফের কমলো সোনার দাম
অনলাইন কেনাকাটায় ভোগান্তির অভিযোগ