ভোক্তাকন্ঠ ডেস্ক: বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও নগদ অর্থ আত্মসাত বা অবৈধভাবে ব্যবহারকারী ব্রোকারেজ হাউজের বিরুদ্ধে অবশেষে কঠোর হতে যাচ্ছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
এখন থেকে কোনো ব্রোকারেজ হাউসে তার গ্রাহকদের (শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী) শেয়ার বা নগদ জমার অ্যাকাউন্টে ঘাটতি পেলে তা পূরণ না করা পর্যন্ত গ্রাহকদের হয়ে শেয়ার কেনাবেচায় ফ্রি লিমিট পাবে না। পাশাপাশি চাইলেও আইপিওতে শেয়ার পেতে আবেদন করতে পারবে না। ওই ব্রোকারেজ হাউস নতুন কোনো শাখা বা ডিজিটাল বুথ খোলার অনুমতি পাবে না। এমনকি ব্রোকারেজ লাইসেন্স (বর্তমান নাম ট্রেক লাইসেন্স) এবং ডিপোজিটরি পার্টিসিপেন্ট লাইসেন্স নবায়ন হবে না। অর্থাৎ পুরোপুরি শেয়ার কেনাবেচা অধিকার স্থগিত হবে।
Related posts:
দাম কমেছে শীতের সবজির, বেড়েছে ব্রয়লারের,
বাজারে মোটা চালের দাম বাড়েনি খাদ্যমন্ত্রীর
জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৪ শতাংশ: বিশ্বব্যাংক
হিলিতে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৩-৪ টাকা কমেছে
দাতা সংস্থার কাছে ২২০ কোটি ডলার বাজেট–সহায়তা চেয়েছে সরকার
সোনার ভরি লাখ টাকা ছুঁই ছুঁই
বাংলাদেশ এখন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণীয় গন্তব্য
বিদেশে উৎপাদিত কাগজ আমদানিতে শুল্ক কমানোর দাবি
‘লক্কড়-ঝক্কড়’ বাস হচ্ছে নতুন!
একদিনে শেয়ারের দর সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ কমতে পারবে: বিএসইসি