৪ তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যাখ্যায় অসন্তুষ্ট ভোক্তা অধিদপ্তর

ভোক্তাকন্ঠ ডেস্ক: ভোজ্যতেল সরবরাহে মিল পর্যায়ের বিভিন্ন অনিয়মের বিষয়ে সরবরাহকারী চার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের দেওয়া ব্যাখায় সন্তুষ্ট না হওয়ায় তাদের আবারও তলব করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

আগামী ৬ এপ্রিল (বুধবার) আবারও এই চার প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে গিয়ে ব্যাখ্যা দিতে হবে। বুধবার (৩০ মার্চ) সরবরাহকারী চার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের ব্যাখ্যা শোনে অধিদপ্তর।

এসব কোম্পানির দেওয়া ব্যাখা শোনার পর সাংবাদিকদের জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রশাসন ও অর্থ বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলো আজ যে ব্যাখা দিয়েছে তাতে আমরা সন্তুষ্ট নই। সেজন্য আগামী বুধবার অধিকতর শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে।

ভোজ্যতেল আমদানিতে কোনো ঘাটতি না থাকলেও কোম্পানির কারসাজিতে বাজারে সয়াবিন তেলের কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়েছে- এমন অভিযোগের পরিপেক্ষিতে পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলোর কারখানা পরিদর্শন শুরু করেছিল জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। তাতে প্রাথমিকভাবে চারটি কোম্পানির গাফিলতির প্রমাণ মিলেছে। সেসব কোম্পানিকে উপযুক্ত ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য তলব করা হয়।

অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড, টি কে গ্রুপ, এস আলম গ্রুপ এবং বসুন্ধরা গ্রুপ।