যেটা ধরেন সেটাই মেয়াদোত্তীর্ণ, ৬০ হাজার টাকা জরিমানা

ভোক্তাকণ্ঠ রিপোর্ট: মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ রাখার দায়ে রাজধানীর মেরুল বাড্ডার দুই ফার্মেসিকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার ভোক্তা অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের অফিস প্রধান ও সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডলের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানে মেরুল বাড্ডার টপ ওয়ান ফার্মেসিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সে সময় অন্তত ৪০ ধরনের মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ জব্দ করা হয়।

এছাড়াও, এইমস হসপিটালের আওতাধীন এইমস ফার্মেসিকে একই অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ জব্দ করা হয়।

এ বিষয়ে জব্বার মন্ডল ভোক্তাকণ্ঠকে বলেন, ‘টপ ওয়ান ফার্মেসীতে বিপুল পরিমাণ মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ পাওয়া গেছে। এগুলো বিক্রির জন্য রাখা হয়েছিল, যা জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও একই অপরাধের জন্য এইমস ফার্মেসিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। নকল ও ভেজাল পণ্যের বিরুদ্ধে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, কোন ব্যক্তি মেয়াদোত্তীর্ণ কোন পণ্য বা ঔষধ বিক্রয় করিলে বা করিতে প্রস্তাব করিলে তিনি অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।