টানা ৪ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

টানা ৪ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি: । উত্তরের প্রান্তিক জেলা পঞ্চগড়ে গত কয়েক দিন ধরে জেলায় বেড়ে চলেছে শীতের প্রকোপ। উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা হিমালয়ের হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে টানা পাঁচ দিন জেলায় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। মঙ্গলবার (০১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। টানা চার দিন জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ও মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে…

বিস্তারিত

দুদিনের মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে কাবু কুড়িগ্রাম

দুদিনের মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে কাবু কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি প্রবাদ আছে ‘মাঘের শীতে বাঘ পালায়’। মাঘের মাঝামাঝি সময়ে এসে সেই তীব্র শীতে কাবু হয়ে পড়েছে উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা কুড়িগ্রামের জনপদ। কয়েকদিন শীতের স্বাভাবিক অনুভূতি বিরাজ করার পর জেলাজুড়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। শুক্রবার সকাল ৯টায় সেই তাপমাত্রা ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং শনিবার (২৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছে…

বিস্তারিত

লকডাউনে লম্বা লাইন ওএমএসে, খালি হাতেও ফিরতে হচ্ছে

লকডাউনে লম্বা লাইন ওএমএসে, খালি হাতেও ফিরতে হচ্ছে

করোনাভাইরাস মহামারী নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টায় যে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে, তা ওএসএসের লাইনে নিম্ন আয়ের মানুষদের ভিড় বাড়িয়েছে। আর চাহিদা বাড়লেও জোগান না বাড়ায় দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে অনেককে ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। শনিবার সকালে ঢাকার মালিবাগে টিসিবির পণ্য বিক্রির কেন্দ্রের সামনে থাকা শাহনাজ বেগম জানালেন, কয়েক দিন তাকে নিস্ফল হয়ে ফিরতে হয়েছে। মালিবাগ রেললাইনের পাশের একটি বস্তিতে থাকেন এই নারী। এসেছিলেন চাল-আটা কিনতে। শাহনাজের স্বামী একজনের ব্যক্তিগত গাড়ির চালক ছিলেন। লকডাউন শুরু হওয়ায় তার…

বিস্তারিত

২৮ লাখ টন খাদ্যশস্য স্বল্প ও বিনামূল্যে বিতরণ হবে

২৮ লাখ টন খাদ্যশস্য স্বল্প ও বিনামূল্যে বিতরণ হবে

প্রস্তাবিত বাজেটে অগ্রাধিকার কয়েকটির খাতের মধ্যে গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে খাদ্যশস্য বিতরণ কর্মসূচি একটি। এ কর্মসূচির আওতায় আগামী অর্থবছরে ২৮ লাখ ৩৬ হাজার টন খাদ্যশস্য (চাল ও গম) বিতরণ করা হবে। প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য সংগ্রহ করতে দেশের ভেতর থেকে ২০ লাখ টন জোগান দেওয়া হবে। বিদেশ থেকে আমদানি করা হবে ৯ লাখ টন। এসব খাদ্যশস্য বিনা ও স্বল্প মূল্যে বিতরণ করা হবে। আর এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা।…

বিস্তারিত

খাদ্যশস্য সংগ্রহে বরাদ্দ ১৭ হাজার কোটি টাকা

খাদ্যশস্য সংগ্রহে বরাদ্দ ১৭ হাজার কোটি টাকা

করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আসন্ন বাজেটে খাদ্যশস্য সংগ্রহের জন্য বরাদ্দ থাকছে ১৬ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা। এই অর্থ ব্যয় করা হবে আমদানি ও অভ্যন্তরীণভাবে খাদ্যশস্য সংগ্রহ এবং ভর্তুকিতে। চলতি অর্থবছরের তুলনায় এ খাতে বরাদ্দ বাড়ছে পৌনে তিনশ কোটি টাকা। সংগ্রহকৃত খাদ্যশস্যের বড় একটি অংশ বিতরণ করা হবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পেছনে। খাদ্য সংগ্রহ, পরিচালনা ও উন্নয়ন ব্যয়সহ আগামী বাজেটে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মোট বরাদ্দ থাকছে ১৯ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে উন্নয়ন খাতে ৬৭৯…

বিস্তারিত