বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) প্রধান গবেষক ডা. সৌম্যা স্বামীনাথন জানিয়ে দিলেন কোথাও কোথাও সংক্রমণের গতি কমলেও সামগ্রিক ভাবে অতিমারীর বিপদ কমছে, এমনটা মোটেও বলা যাচ্ছে না। বরং চারটি প্রধান কারণের ধাক্কায় বিশ্বজুড়ে এখনও অব্যাহত মারণ ভাইরাসের রক্তচক্ষু।
সম্প্রতি ‘ব্লুমবার্গ’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্বামীনাথন চারটি কারণের কথা জানিয়েছেন তাঁর মতে ডেল্টা স্ট্রেন, সামাজিক মেলামেশা, লকডাউনের রাশ আলগা করা ও টিকাকরণের শম্বুক গতি- এই চারটি কারণই এই মুহূর্তে করোনার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার প্রধান ফ্যাক্টর হয়ে উঠছে।
ভারতের ডেল্টা স্ট্রেনকে এখনও পর্যন্ত করোনার যতগুলি স্ট্রেন দেখা গিয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক বলে আখ্যায়িত করেছেন স্বামীনাথন । যা এখন ইউরোপ, আমেরিকা হয়ে সারা বিশ্বের বহু দেশেই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। স্বামীনাথন এর ভাষ্যমতে, আদি করোনা ভাইরাসে একজন আক্রান্ত হলে তাঁর থেকে ৩ জন আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। ডেল্টার ক্ষেত্রে সেটা একজন থেকে ৮ জনে দাঁড়িয়েছে!
এছাড়াও বহু দেশে মানুষ দীর্ঘদিন ঘরবন্দি থাকতে থাকতে ক্লান্ত হয়ে এবার সামাজিক মেলামেশা শুরু করেছে। বহু দেশই লকডাউন তুলে দিয়েছে কিংবা রাশ আলগা করেছে। এর ফলেও সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। তাঁর আরও আশঙ্কা, যেভাবে প্রথম বিশ্বের দেশ মাস্ক পরা কিংবা সামাজিক দূরত্বের মতো কোভিড বিধি নিয়েও কড়াকড়ি করছে না তা বিপদ আরও বাড়াচ্ছে। এর সঙ্গে আরেকটি ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে টিকাকরণের ধীরগতি। সেই সঙ্গে অক্সিজেন কিংবা হাসপাতালে বেডের ঘাটতির মতো ফ্যাক্টরও পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলছে বলেই মত স্বামীনাথনের।
চারটি কারণে করোনা সংক্রমণ থামছে না বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বাজার তদারকিঃ ৯০ প্রতিষ্ঠানকে ৩.৪৭ লক্ষ টাকা জরিমানা
এক প্রতিষ্ঠানকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করলো বিএসটিআই
বিশ্বে আরও ৫ হাজার মৃত্যু, নতুন শনাক্ত প্রায় ১৭ লাখ
ইউক্রেন সংকট: ফের তেলের দাম বৃদ্ধি, প্রভাব পড়বে আরও যেসব ক্ষেত্রে
ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্রঃ জেলাভিত্তিক প্রতিবেদন
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে লাচ্ছা সেমাই তৈরি, ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা
খোলা থাকবে খাবার হোটেল ও ইফতার দোকান
ভোক্তা-অধিকার নিশ্চিতকরণে বিশেষ সেবা সপ্তাহ: পঞ্চম দিনের করনীয়
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাজার তদারকি অভিযান