অসাধু ব্যবসায়ী অথবা দোকানীগণ যেমনি বিভিন্ন পন্থা অবলম্বনে গ্রাহককে ঠকায়,তেমনি তাদের বধ করতে মাঠে পর্যায়ে কঠোর ভাবে দায়িত্ব পালন করছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ।
আর এই জন্যই ,ভোক্তা অধিদপ্তরের ধারাবাহিক অভিযানে এবার অর্থদন্ডে দণ্ডিত হয় কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার লক্ষী বেকারী।
লক্ষী বেকারী-কে অস্বাস্থকর পরিবেশে অবৈধ প্রক্রিয়ায় খাবার তৈরীর অপরাধে ৪৩ধারা অনুযায়ী ১০,০০০ টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত করেন অত্র জেলার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান।
উল্লেখ্য ৪৩ধারা হচ্ছে যে ,মানুষের জীবনের জন্য ক্ষতিকারক কোনো প্রক্রিয়ায় কোনো পণ্য প্রক্রিয়াকরন করলে অত্র লোক অথবা ব্যবসায়ী অর্থদন্ড সহ কারাদন্ড যোগ্য।
Related posts:
রাস্তায় কমেছে ব্যক্তিগত গাড়ি-অটোরিকশা
এলাকা ভিত্তিতে বাড়ছে সংক্রমণ, দেওয়া হতে পারে লকডাউন
বিদেশে বাংলাদেশী স্বাস্থ্যকর্মীদের কদর বাড়ছে, নিতে চায় অনেক দেশ
সয়াবিন তেলের জন্য টিসিবির ট্রাকে দীর্ঘ লাইন
'নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের শুল্ক-কর দরকার নেই'
ড্রাইভিং লাইসেন্স যেন সোনার হরিণ, ফিরতে হচ্ছে নতুন তারিখ নিয়ে
সিদ্ধান্তহীনতায় ইউক্রেনের বাংলাদেশিরা
ঈদের আগে আকস্মিক ঘোষিত লকডাউনে উৎকণ্ঠায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা
করোনায় সচেতনতা বৃদ্ধি ও বাজার নিয়ন্ত্রনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভিযান
‘জয় বাংলা’ হচ্ছে জাতীয় স্লোগান