স্বস্তি মেলেনি নীত্যপণ্যে

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৪ টাকা কমানোর ঘোষণা দেয় নিয়ন্ত্রন সংস্থা বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশ। নিয়ন্ত্রণ সংস্থা দাম নির্ধারণ করে দিলেও এখনও কার্যকর হয়নি খুচরা বাজারে। আগের বাড়তি দামেই সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।

সপ্তাহের ব্যবধানে কিছু সবজির দাম বাড়ার ঘটনাও ঘটেছে। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে মুরগি, ডিম, পেঁয়াজ ও আলুর দাম। বোতলের এক লিটার সয়াবিন তেল ১৪৯ টাকা এবং খোলা এক লিটার সয়াবিন তেল ১২৫ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা। এছাড়া বোতলের পাঁচ লিটার তেল ৭১২ টাকা এবং খোলা পাম সুপার এক লিটার ১০৮ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা। যা গত মাসে ছিল লিটারে সয়াবিন তেলের দাম ৪ টাকা।

এক ব্যবসায়ী জানায়, ‘আমাদের ধারণা নতুন দামের তেল আসতে আরও কয়েকদিন লাগবে। নতুন দামের তেল না আসা পর্যন্ত দাম কমার সম্ভাবনা কম। কারণ কোনো ব্যবসায়ী লোকসান দিয়ে বিক্রি করবে না।’

অপরিবর্তিত রয়েছে বরবটি, ঝিঙে, ঢেঁড়স, পটলের দাম। আগের মতো বরবটি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ঝিঙে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ থেকে ৫০ টাকা এবং পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

‘লকডাউনে সবজির গাড়ি আসতে সমস্যা হচ্ছে না। তবে বৃষ্টির কারণে বাজারে ক্রেতা কম। যে কারণে সবজি কম বিক্রি হচ্ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে এখন সবজি আরও বেশি দামে কিনতে হতো, জানান আরেক ব্যবসায়ী।

মুরগির পাশাপাশি দাম অপরিবর্তিত রয়েছে গরু ও খাসির মাংসের। গরুর মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে। আর খাসির মাংসের কেজি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা।

ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত সংবাদ দেখুন

আরো সংবাদ দেখুন: সিদ্ধ চাল আমদানি ,কোরবানির