রোববার থেকে কোরবানির ডিজিটাল হাট

কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাট শুরু হতে যাচ্ছে ৪ জুলাই থেকে। ডিজিটাল হাটে পশু বিক্রি করতে পারবেন ই-ক্যাব এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন (​বিডিএফএ) অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের খামারিরা। হস্পতিবার রাতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ঢাকা উত্তর সিটির মেয়রসহ অনেকের উপস্থিতিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

গত ৩০ জুন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ডিজিটাল কোরবানির পশুর হাট ব্যবস্থাপনা বিষয়ে একটি নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে।

ডব্লিওটিও সেল’র মহাপরিচালক হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত নির্দেশিকায় ডিজিটাল কোরবানি পশু হাটে পশু ক্রয়-বিক্রয় ও স্লটারিং সেবা সংক্রান্ত গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় জড়িত পক্ষসমূহের দায়দায়িত্ব এবং পশু ক্রয়-বিক্রয়ের নিয়ম ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। এতে পশু বিক্রির কী কী নিয়ম মানতে হবে, কী কী তথ্য থাকতে হবে তা উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গ্রাহককে সময়মতো কোরবানির পশু দিতে না পারলে সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে, জানায় ই-ক্যাব।

ই-ক্যাবের প্রেসিডেন্ট শমী কায়সার বলেন, এই হাট যেহেতু ঈদকেন্দ্রীক এবং এবার করোনা মহামারির প্রকোপও বেড়েছে- তাই আমরা চাই ক্রেতারা অনলাইন থেকে নিরাপদে পশু ক্রয় করুক। আমরা গতবার প্রান্তিক চাষিদের যুক্ত করলেও এবার যাচাইবাছাই করা কঠিন হবে। আমরা শুধু ভেরিফাইড বিক্রেতাদেরকে সুযোগ দিচ্ছি।

মো. আব্দুল ওয়াহেদ তমাল আরও বলেন, আমরা সরকারের এবং উত্তর সিটি করপোরেশনের সহযোগিতা নিয়ে ডিজিটাল হাট সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে চাই। তবে এবার আমরা ক্রেতা-বিক্রেতার সংযোগ ঘটিয়ে দেবো। যাতে তারা আস্থার সাথে কেনাকাটা করতে পারে।

ক্রেতার আর্থিক নিরাপত্তা দিতে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তার সাময়িক স্ক্রো সেবা ব্যবহার করার চেষ্টা করছি।

কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাট শুরু হতে যাচ্ছে ৪ জুলাই থেকে। ডিজিটাল হাটে পশু বিক্রি করতে পারবেন ই-ক্যাব এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন (​বিডিএফএ) অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের খামারিরা।

বৃহস্পতিবার রাতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ঢাকা উত্তর সিটির মেয়রসহ অনেকের উপস্থিতিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত ৩০ জুন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ডিজিটাল কোরবানির পশুর হাট ব্যবস্থাপনা বিষয়ে একটি নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে।

ডব্লিওটিও সেল’র মহাপরিচালক হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত নির্দেশিকায় ডিজিটাল কোরবানি পশু হাটে পশু ক্রয়-বিক্রয় ও স্লটারিং সেবা সংক্রান্ত গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় জড়িত পক্ষসমূহের দায়দায়িত্ব এবং পশু ক্রয়-বিক্রয়ের নিয়ম ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। এতে পশু বিক্রির কী কী নিয়ম মানতে হবে, কী কী তথ্য থাকতে হবে তা উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গ্রাহককে সময়মতো কোরবানির পশু দিতে না পারলে সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে, জানায় ই-ক্যাব।

ই-ক্যাবের প্রেসিডেন্ট শমী কায়সার বলেন, এই হাট যেহেতু ঈদকেন্দ্রীক এবং এবার করোনা মহামারির প্রকোপও বেড়েছে- তাই আমরা চাই ক্রেতারা অনলাইন থেকে নিরাপদে পশু ক্রয় করুক।

আমরা গতবার প্রান্তিক চাষিদের যুক্ত করলেও এবার যাচাইবাছাই করা কঠিন হবে। আমরা শুধু ভেরিফাইড বিক্রেতাদেরকে সুযোগ দিচ্ছি। মো. আব্দুল ওয়াহেদ তমাল আরও বলেন, আমরা সরকারের এবং উত্তর সিটি করপোরেশনের সহযোগিতা নিয়ে ডিজিটাল হাট সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে চাই।

তবে এবার আমরা ক্রেতা-বিক্রেতার সংযোগ ঘটিয়ে দেবো। যাতে তারা আস্থার সাথে কেনাকাটা করতে পারে। ক্রেতার আর্থিক নিরাপত্তা দিতে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তার সাময়িক স্ক্রো সেবা ব্যবহার করার চেষ্টা করছি।

ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত সংবাদ দেখুন

আরো সংবাদ দেখুন: কোরবানির , তেলের দাম, সিদ্ধ চাল আমদানি