অতঃপর আলি এক্সপ্রেসও নাম লেখালো!

অতঃপর আলি এক্সপ্রেসও নাম লেখালো!

আজ কাল অনেক নামি দামি অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রতারণা বা হয়রানির অভিযোগ শোনা যাচ্ছে। যাদের কাছ থেকে এমন অভিযোগ পাওয়াটা খুবই লজ্জাজনক। এমনি একটি স্বনামধন্য অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হল আলি এক্সপ্রেস বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ করেছেন মিসখাত হাসান খান নামের এক ভোক্তভোগী। আলি এক্সপ্রেস বাংলাদেশ হচ্ছে একটি ই-কমার্স ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান। এখানে সকল পণ্য বিক্রি করা হয় এবং অনলাইনে এফ-কমার্সপেইজের দ্বারা কার্যক্রম চালানো হয়। এত নামি দামি প্রতিষ্ঠান হয়েও এরা মাঝে মাঝে মানুষকে বিভিন্ন…

বিস্তারিত

১০ দিনের মধ্যে ডেলিভারি দিতে হবে পণ্য

১০ দিনের মধ্যে ডেলিভারি দিতে হবে পণ্য

৩০ জুন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেলের প্রধান মো. হাফিজুর রহমান জানান ইভ্যালি, আলিশা মার্টসহ দেশের ডিজিটাল কমার্স (ই-কর্মাস) কীভাবে পরিচালনা হবে তার নির্দেশনা চূড়ান্ত করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। শিগগির নির্দেশনাটি ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এ নির্দেশনা বাস্তবায়ন হলে, অগ্রিম টাকা নেওয়ার ১০ দিনের মধ্যে ই-কমার্স কোম্পানিগুলো ক্রেতাদের কাছে পণ্য সরবরাহ করতে হবে। আইন মন্ত্রণালয় যদি মনে করে, নির্দেশিকাটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের…

বিস্তারিত

১০ দিনের মধ্যে পণ্য ডেলিভারির ই-কমার্স নীতিমালা

১০ দিনের মধ্যে পণ্য ডেলিভারির ই-কমার্স নীতিমালা

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে, বিদ্যমান অসংগতি হ্রাস ও গ্রাহকের স্বার্থ রক্ষার মাধ্যমে সরকার ই- ক’মার্স খাতকে সমৃদ্ধ করার জন্য কিছু নীতিমালা তৈরি করছে। যার মধ্যে, অনলাইনে অর্ডার স’ম্পন্ন হওয়ার পরে এলাকাভেদে ৭ থেকে ১০ দিনের ভিতরে পণ্য ডেলিভারি না দিলে জরিমানা দিতে হবে ই- কমার্স কোম্পানিকে। প্রথমত এই নীতিমালা শুধু ওয়েবসাইটভিত্তিক ই-কমার্স কোম্পানিগুলোর জন্য হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পরবর্তীতে ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচালিত ক্ষুদ্র ই-কমার্স উ’দ্যোগের জন্য আলাদা নীতিমালা জারি করবে। বর্তমানে ওয়েবসাইটভিত্তিক ই-কমার্স…

বিস্তারিত

পণ্য ডেলিভারিতে হয়েছে লাখো বেকারের কর্মসংস্থান

পণ্য ডেলিভারিতে হয়েছে লাখো বেকারের কর্মসংস্থান

ঘরে বসে অনলাইন কেনাকাটার চাহিদা বেড়েই চলেছে। এতে কর্মসংস্থান হয়েছে লাখো মানুষের। তরুণ-তরুণীরা যেমন চাকরি পাচ্ছেন, তেমনি ট্রান্সজেন্ডারদেরও হচ্ছে কর্মসংস্থান। এই ঈদে কর্মসংস্থান আরও বাড়বে। আগামীতে আরও তিন লাখ কর্মসংস্থান হবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করছেন, উদ্যোক্তা ও ক্রেতারা এবং নিত্যপণ্যের অর্ডার বেশি পাচ্ছেন তারা। এছাড়া ঈদ উপলক্ষে পোশাকের অর্ডারও বেড়ে গেছে। অপরদিকে খাবারের অর্ডারও আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। রমজানে শুরু হয়েছে ইফতারি ও সাহরির অর্ডার। হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের রাসেল আহমদের বলেন, আগে তিনি মোহাম্মদপুরে একটি রেস্টুরেন্টে…

বিস্তারিত